1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশে ব্যবসার সুযোগ খুঁজছে পাকিস্তানের এনগ্রো ভারত গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল করায় রপ্তানিকৃত ৪ ট্রাক পন্য ফেরত পাঠালো পেট্রাপোল বন্দর বেনাপোল সীমান্তে ১৫ লাখ টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন পন্য আটক সুন্দরবনে জলদস্যু বাহিনীর কবল থেকে ৩৩ জেলেকে উদ্ধার করলো কোস্টগার্ড দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ভারত থেকে দেশে ফিরল বাংলাদেশি ৬ নারী ইসরায়েল বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে খুলনা পাবলিক কলেজের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ পাইকগাছায় রাশেদ সহ ছাত্রদের উপর হামলাকারী দের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন বেনাপোল সীমান্তে সাড়ে ৭ লাখ টাকার মাদকসহ বিভিন্ন পন্য জব্দ

উপহার পাওয়া ফিটনেসহীন গাড়িকে অ্যাম্বুলেন্স বানালেন হিরো আলম

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৯৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক::নির্বাচন করে আলোচিত আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম উপহার হিসেবে পাওয়া গাড়িকে অ্যাম্বুলেন্স বানিয়ে উদ্বোধন করেছেন। নোয়া ১৯৯৮ মডেলের গাড়িটির ফিটনেস সনদের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০১৩ সালের ১৫ জুলাই।

২০১৩ সালের ১৮ মার্চের পর থেকে ওই গাড়ির কর বকেয়া আছে। বর্তমানে গাড়িটির বিপরীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) পাওনা প্রায় পাঁচ লাখ টাকা। মাইক্রোবাসকে অ্যাম্বুলেন্সে রূপান্তর করার ক্ষেত্রে কোনো অনুমতিও নেননি তিনি।

শনিবার বিকেলে বগুড়ার এরুলিয়া এলাকায় ফিতা কেটে অ্যাম্বুলেন্স–সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন হিরো আলম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা হিরো আলম। অ্যাম্বুলেন্সটি বগুড়া সদর, কাহালু ও নন্দীগ্রামের দরিদ্র রোগী পরিবহনে নিয়োজিত থাকবে বলে এ সময় তিনি ঘোষণা দেন।

হিরো আলম ঢাকা-১৭ এবং বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়ে পরাজিত হন। ৩১ জানুয়ারি ফেসবুক লাইভে এসে হিরো আলমকে নিজের ব্যবহৃত নোয়া মাইক্রোবাসটি উপহার দেওয়ার ঘোষণা দেন হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার নরপতি গ্রামের শিক্ষক এম মখলিছুর রহমান। হিরো আলম হবিগঞ্জে গিয়ে গাড়িটি গ্রহণ করেন।

বকেয়া ও অনুমতির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে হিরো আলম বলেন, ‘আরও দুটি অ্যাম্বুলেন্স পাওয়ার কথা আছে। সব কটি পেলে বিআরটিএর বকেয়া শোধ করব। আর বকেয়া শোধ করার পর অনুমোদন নেওয়া হবে।’

হিরো আলম বলেছেন, অ্যাম্বুলেন্সচালকের বেতন-ভাতা ও জ্বালানি খরচের জন্য সামর্থ্যবান রোগীদের কাছ থেকে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা হারে ভাড়া নেওয়া হবে। তবে সামর্থ্য নেই এমন দরিদ্র রোগীদের অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া লাগবে না।

প্রথম দিকে সপ্তাহে তিন দিন করে ছয় দিন কাহালু ও নন্দীগ্রাম উপজেলায় অ্যাম্বুলেন্সটি থাকবে। পরবর্তী সময় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে রাখা হবে। গরীব রোগীরা প্রয়োজনমতো অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করতে পারবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews