1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
হামাসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পুতিনের একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার মোংলায় ২০০ জনকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সহায়তা দিলো কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন বটিয়াঘাটায় সড়ক দূর্ঘটনায় ১জন নিহত ভোলায় কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সহায়তা পেল ৩৬০ অসহায় মানুষ খুলনা পাবলিক কলেজে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পহেলা বৈশাখ-১৪৩২ উদযাপন বাগেরহাটে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান খুলনা নগরীর বিভিন্ন সড়কের নির্মাণ-সৌন্দর্যবর্ধন কাজের গতি আনতে সভা অনুষ্ঠিত ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল হামাস

তদন্তে জানা গেলো বেইলি রোডের আগুনের সূত্রপাত

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৯৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:: বেইলি রোডের ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনের নিচতলায় চা-কফির দোকানে ইলেকট্রিক কেটলি থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল বলে ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত সপ্তাহে নিজেদের অধিদপ্তরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় ফায়ার সার্ভিসের পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি। আগুনের সূত্রপাত কি কারণে হয়েছিল রোববার সেটা নিশ্চিত করে কমিটি।

এদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (রাজউক) বেইলি রোডের আগুন নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে রাজউক অবশ্য দায়ী করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও ফায়ার সার্ভিসকে।

ফায়ার সার্ভিস তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, গ্যাস জমে থাকায় কেটলির শর্টসার্কিটের আগুন খুব অল্প সময়ের মধ্যে পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া ভবনটির একটি মাত্র সিঁড়িতে সিলিন্ডার রাখার কারণে মানুষ নামতে পারেনি। এ কারণে এত লোকের মৃত্যু হয়।

ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত কমিটির প্রধান, সংস্থার পরিচালক (অপারেশন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভবনের নিচতলায় ‘চা চুমুক’ নামের কফিশপের ইলেকট্রিক কেটলির শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। সেই আগুনটাকে অতিমাত্রায় ছড়াতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে লিকেজের কারণে জমে থাকা গ্যাস। ৪-৫ মিনিটের মধ্যে আগুন পুরো নিচতলা গ্রাস করে নেয়। ভবনে একটা এক্সিট সিঁড়ি থাকলে এত লোক মারা যেতেন না।

তিনি বলেন, শুধু শর্টসার্কিট থেকে আগুন ধরলে এত দ্রুত ছড়ায় না। প্রথম ৪-৫ মিনিটের মধ্যেই আগুনটা ‘ডেভেলপড স্টেজে’ চলে যায়। প্রাথমিকভাবে ফায়ার এক্সটিংগুইশার দিয়ে অনেকে আগুন নেভাতে চেষ্টাও করেছেন। সেখানে একজন পুলিশও ছিলেন। কিন্তু গ্যাসের কারণে তারা ব্যর্থ হন। ৬ মিনিটের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম গাড়ি যখন সেখানে পৌঁছায়, ততক্ষণে পুরো নিচতলা আগুনে ব্লক হয়ে যায়।

এছাড়া ফায়ার সার্ভিস আরও জানায়, তদন্তে তারা ওই ভবনে অন্তত ১৩টি ‘ব্যত্যয়’ পেয়েছেন। ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের ওই আটতলা ভবনে আগুন লেগে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। ঘটনা তদন্তে ফায়ার সার্ভিস, রাজউক পৃথক তদন্ত কমিটি করে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews