1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
হামাসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পুতিনের একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার মোংলায় ২০০ জনকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সহায়তা দিলো কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন বটিয়াঘাটায় সড়ক দূর্ঘটনায় ১জন নিহত ভোলায় কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সহায়তা পেল ৩৬০ অসহায় মানুষ খুলনা পাবলিক কলেজে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পহেলা বৈশাখ-১৪৩২ উদযাপন বাগেরহাটে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান খুলনা নগরীর বিভিন্ন সড়কের নির্মাণ-সৌন্দর্যবর্ধন কাজের গতি আনতে সভা অনুষ্ঠিত ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল হামাস

সিএমএসএমইয়ের অনুৎপাদনশীল খাতে ঋণের সীমা বাড়ল

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ৪৪৩ বার পড়া হয়েছে

নানা সু‌যোগ-সু‌বিধা দেয়ার পরও কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতে (সিএমএসএমই) সরকার ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্র‌ণোদনা তহবিলের ঋণ বিতরণ বাড়‌ছে না। তাই এ তহবিলের ঋণ বিতরণে গতি আনতে এবার সিএমএসএমইয়ের অনুৎপাদনশীল ব্যবসা উপখাতে ঋণ বিতরণের সীমা বাড়ি‌য়ে‌ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এতদিন ব্যবসা উপখাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাৎসরিক ঋণের আনুপাতিক হার ২০ শতাংশ ছিল, এখন তা বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। ফলে ব্যবসা উপাখাতে আগের চেয়ে বেশি প্রণোদনার ঋণ বিতরণের সুযোগ তৈরি হলো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের।

বুধবার (২৮ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগ এ-সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, গত ১৩ এপ্রিল সিএমএসএমই তহবিলের নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বলা হয়, অধিক সংখ্যক জনবল নিয়োজিত থাকায় সিএমএসএমইয়ের উৎপাদন ও সেবা- এই দুই উপখাতে প্রাধান্য দিয়ে মাইক্রো ও ক্ষুদ্রশিল্পে ব্যবসা উপখাতকেও প্রণােদনা প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সেই সাথে উৎপাদন, সেবা ও ব্যবসা উপখাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাৎসরিক ঋণ বিনিয়ােগের আনুপাতিক হার যথাক্রমে ৫০, ৩০ ও ২০ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়।

পরবর্তীতে গত ৩১ আগস্ট আরেক সার্কলারে মাধ্যমে উৎপাদন ও সেবাখাতে বাৎসরিক ঋণের আনুপাতিক হার যথাক্রমে ৫০ ও ৩০ শতাংশের পরিবর্তে সামগ্রিকভাবে ৮০ শতাংশে পুনর্বিন্যাস করা হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সিএমএসএমই খাতের অন্তর্ভুক্ত শিল্প ও সেবা উপখাতে উল্লেখ্যযােগ্য পরিমাণ ঋণ বিতরণ করা হলেও আলােচ্য প্যাকেজ বাস্তবায়ন অগ্রগতি আশানুরূপ হয়নি। তাছাড়া ব্যবসা উপখাতে নিয়োজিত মাঠপর্যায়ের উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন ব্যবসা উপখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির অনুরােধ জানিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে ব্যবসা উপখাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাৎসরিক ঋণের আনুপাতিক হার ২০ শতাংশের পরিবর্তে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো।

তবে তহবিলের আওতায় ব্যবসা উপখাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বাৎসরিক ঋণ বিনিয়ােগের ২০ শতাংশের বেশি হলে (যা কোনোভাবেই ৩০ শতাংশের অধিক হতে পারবে না) সমানুপাতিক হারে উৎপাদন ও সেবা উপখাতে ঋণের অনুপাত হ্রাস পাবে। তবে উৎপাদন ও সেবা উপখাতে সামগ্রিক ঋণের অনুপাত ৭০ শতাংশের কম হবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গত সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত এই প্যাকেজের আওতায় মাত্র চার হাজার ৮২২ কোটি টাকা বিতরণ করেছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। ২৬ হাজার ৮৬৪টি সিএমএসএমই প্রতিষ্ঠান এই ঋণ পেয়েছে। এর মধ্যে নারী উদ্যোক্তা এক হাজার ১২৪ জন ও পুরুষ ২১ হাজার ৬৪২ জন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews